পৃষ্ঠাসমূহ

পৃষ্ঠাসমূহ

রবিবার, ২৫ জুলাই, ২০২১

রাসুল (সাঃ) এর ১৪০০ বছর আগে বাণী আজ বিজ্ঞানীরা প্রমাণ পেয়েছে

 




রাসুল (সাঃ) এর ১৪০০ বছর আগে

বাণী আজ বিজ্ঞানীরা প্রমাণ পেয়েছে



রাসুল (সাঃ) বলেছেন,

“পুরুষের প্যান্ট বা কাপড় পায়ের টাখনুর

উপর পড়তে হবে। অন্যথায় তারা জাহান্নামে যাবে।”

– (সহীহ বুখারী ৫৩৭১)


বিজ্ঞান বলে,

পুরুষের টাখনুর ভিতর প্রচুর পরিমানে

হরমোন থাকে এবং তার আলো বাতাসের

প্রয়োজন হয়।


তাই কেউ যদি তা খোলা না রেখে ঢেকে রাখে,

তাহলে তার যৌনশক্তি কমে যাবে এবং বিভিন্ন

রোগে আক্রান্ত হবে।

রাসুল (সাঃ) বলেছেন,

“ভ্রু প্লাগকারীর উপর আল্লাহর লানত”

– (সহীহ বুখারী ৫৫১৫)


বিজ্ঞান বলে,

ভ্রু হলো চোখের সুরক্ষার জন্য।

ভ্রুতে এমন কিছু লোম থাকে যদি তা কাটা

পড়ে যায় তাহলে ভ্রুপ্লাগকারী পাগল হতে পারে,

অথবা মৃত্যুবরণও করতে পারে।


রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,

“নেশা জাতীয় দ্রব্য খাওয়া হারাম”

(সহীহ বুখারী ৬১২৪)


বিজ্ঞান বলে,

ধুমপানের কারনে ফুস্ফুসের ক্যান্সার,

ব্রংকাইটিস ও হৃদরোগ হয়ে মানুষ মারা যায়।

ধুম্পান করলে ঠোট,

দাঁতের মাড়ি,

আঙ্গুল কালো হয়ে যায়।


যৌনশক্তি ও ক্ষুধা কমে যায়

এমনকি স্মৃতিশক্তি ও কমে যায়।


রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,

“পুরুষের জন্য স্বর্ণ ব্যবহার হারাম।”

– (মুসলিম ১৬৫৫)


বিজ্ঞান বলে,

স্বর্ণ এমন একটি পদার্থ যা স্কিনের সাথে

মিশে ব্লাডের মাধ্যমে ব্রেনে চলে যায়।


আর তার পরিমান যদি ২.৩ হয় তাহলে মানুষ

তার আগের স্মৃতি সব হারিয়ে ফেলবে।


রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,

ঘুমানোর সময় আলো নিভিয়ে এবং ডান কাত

হয়ে ঘুমাতে।

– (সহীহ বুখারী ৩২৮০)


বিজ্ঞান বলে,

ডান কাত হয়ে ঘুমালে হার্ট ভালো করে পাম্প করে।

আর লাইট না নিভিয়ে ঘুমালে ব্রেনের এনাটমি রস শরীরে প্রবেশ করতে পারে না,

যার ফলে ক্যান্সার হওয়ার খুব সম্ভবনা থাকে।


রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ) বলেছেন,

“তোমরা গোফ ছেটে ফেল এবং দাড়ি রাখ।”

– (সহীহ মুসলিম ৪৯৩ ও ৪৯৪)


বিজ্ঞান বলে,

দাড়ি না রাখলে স্ক্রিন ক্যান্সার,

ফুস্ফুসের ইনফেকশন এবং ৪০ এর আগে

যৌবন হারানোর সম্ভবনা থাকে।


আল্লাহ্ সুবনাহু তায়ালা বলেন,

“আর ব্যভিচারের কাছেও যেয়োনা।


নিশ্চয় এটা অশ্লীল কাজ এবং ধ্বংসের পথ।”

– (বনি ইসরাঈল ৩২) নেশাগ্রস্থ শয়তানের কাজ (মাইদাহ ৯০)


বিজ্ঞান বলে,

পর্নোগ্রাফি ও অশ্লীল সম্পর্ক সহ বিভিন্ন

মাদকদ্রব্য নেশায় যদি কেউ জড়িয়ে পড়ে,

তাহলে তার ব্রেনের ফরেন্টাল এরিয়া পরিচালনা

করার ইনটেলেকচুয়াল সেলগুলো থরথর করে

কাঁপতে থাকে এবং অস্থির হয়ে যায়।

যার ফলে সে নেশাগ্রস্থ হয়ে মাতাল ও অসুস্থের

মত জীবন পরিচালনা করে

এবং তা তাকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়।


আল্লাহ বলেন,

“আর যখন কোরআন পাঠ করা হয়,


তখন তাতে কান লাগিয়ে রাখ এবং নিশ্চুপ থাক

যাতে তোমাদের উপর রহমত হয়।”

– (আরাফ ২০৪)


বিজ্ঞান বলে,

কুরআনের সাউন্ড ওয়েব শরীরের

সেলগুলোকে সক্রিয় করে,


অসুস্থতা আরোগ্য করে বিশেষ করে হার্ট এবং

ক্যান্সার রোগীদের।


আর ব্রেনকে এমনভাবে চার্জ করে,

ঠিক যেমন ভাবে ফিউজ হওয়া ব্যাটারী কে সচল

করা হয়।

 

 



কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Thanks