SAGAR  DIGITAL GRAMIN SEVA

ISLAMIC TECHNICAL HELPING BLOGING.

Top Post

technical

Sponsaer

অনুসরণকারী

বুধবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৩

স্ত্রীর

স্ত্রীর 







একজন লোক একটি সুন্দরী মেয়েকে বিয়ে করলেন।  উনি উনার স্ত্রী কে খুব ভালবাসতেন, হটাৎ উনার স্ত্রীর চর্মরোগ হয়, ধীরে ধীরে স্ত্রী সৌন্দর্য হারাতে শুরু করে।  

একদিন স্বামী স্ত্রী বেড়াতে গেলে ফেরার সময় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে দৃষ্টিশক্তি হারান স্বামী।তবে তাদের বিবাহিত জীবন যথারীতি চলতে থাকে,কিন্তু দিন যেতে না যেতেই স্ত্রীর সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলেছেন, অন্ধ স্বামী এটা জানতেন না এবং তাদের বিবাহিত জীবনে কোন পার্থক্য ছিল না।  

স্বামী স্ত্রী কে ভালবাসতে থাকেন এবং স্ত্রীও স্বামী কে খুব ভালবাসতেন, একদিন হটাৎ স্ত্রী মারা গেলেন। 

স্ত্রী মৃত্যু স্বামী একটি বড় দুঃখ নিয়ে এসেছিলো, স্বামী উনার সমস্ত শেষকৃত্য সম্পন্ন করে সেই শহর ছেড়ে চলে যেতে চাইলেন।

পেছন থেকে একজন ডেকে বললেন, “এখন একা একা হাঁটবেন কী করে?এই সমস্ত দিন আপনাকে আপনার স্ত্রী সাহায্য করতেন।"  

তিনি উত্তর দিলেন, “আমি অন্ধ নই..! 

আমি অভিনয় করছিলাম কারণ তিনি যদি জানতেন যে আমি একটি রোগের কারণে তার ত্বকের অবস্থা দেখতে পাচ্ছি, তবে এটি তার রোগের চেয়ে বেশি ব্যথা করত।  

আমি কেবল তার সৌন্দর্যের জন্য তাকে ভালবাসিনি, তবে আমি তার যত্নশীল এবং প্রেমময় প্রকৃতির প্রেমে পড়েছি, তাই আমি অন্ধ হওয়ার ভান করতাম।আমি শুধু ওকে খুশি রাখতে চেয়েছিলাম।"

( সৌন্দর্য সময়ের সাথে বিবর্ণ হবে, কিন্তু হৃদয় এবং আত্মা সব সময় একই থাকবে, মানুষটিকে বাহিরে থেকে নয়, অন্তর থেকে ভালোবাসুন। )








👉পড়ার অনুরোধ রইল 👇👇👇👇👇👇👇👇👇
সুন্দর একটি শিক্ষনীয় গল্প


একটি মেয়ে তার বাবার কাছে গিয়ে নালিশ করে বললঃ- বাবা,এ তুমি কেমন ঘরে আমার বিয়ে দিয়েছো ??

.

বাবাঃ- কেন কি হয়েছে, জামাই কি খারাপ ব্যবহার করেছে ?

.

মেয়েঃ- তোমার জামাই তো দুই মাস পর পর বাড়ি আসে। সমস্যার কারণ তো আমার শ্বাশুড়ী। সারাদিন বলে শুধু বৌমা এটা করো, বৌমা ওটা করো। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত শুধুই খিট খিট করে যান। আমার একটুও ভালো লাগে না।

.

বাবাঃ- আরে এই বয়সে মানুষ একটু এই রকম ই করেন।

.

মেয়েঃ- না বাবা, ঐ বুড়ি যতদিন পর্যন্ত না মরছে, আমি আর ঐ বাড়িতে ফিরে যাবো ই না।

.

বাবাঃ- এই রকম কথা বলতে নেই মা।

.

মেয়েঃ- তুমি তো ডাক্তার,এমন একটা কিছু ওষুধ দাও যাতে ঐ বুড়ি খুব তারাতারি মরে যায়।

.

বাবাঃ- আমি ডাক্তার, কসাই নয়,এ কাজ আমি করতে পারবো না।

.

মেয়েঃ- বাবা তুমি কি চাও না তোমার মেয়ে সুখে সংসার করুক ?

.

বাবাঃ- ( একটু চিন্তা করার পর)ঠিক আছে মা, তোর মুখের দিকে তাকিয়েই আজ আমি এই কাজ করছি,তোকে আমি একটা ওষুধ দিচ্ছি। এই ওষুধ টা নিয়মিত প্রতিদিন দুই ফোটা করে গরম দুধের সাথে খাওয়াবি। দেখবি এক মাসের মধ্যেই তোর শ্বাশুড়ী মারা যাবে। তবে এই এক মাস তুই তোর শ্বাশুরীর খুব সেবা করবি,এটা আমাকে কথা দে।

.

মেয়েঃ- ঠিক আছে বাবা, কথা দিলাম।

.

মেয়ে ঔষধ নিয়ে আনন্দের সাথে শ্বশুড় বাড়ি চলে গেল। গিয়েই তার শ্বাশুড়ীকে মন দিয়ে সেবা করতে লাগলো আর নিয়মিত ওষুধ দিতে থাকলো।

.

পাঁচ দিন পর শ্বাশুড়ী লক্ষ করলেন যে তার বৌমা আর আগের মত নেই। এখন সে তার আর তার কোন কথার ই অবাধ্য হয় না। আগের মত আর তার উপর বিরক্ত হয় না। আর খুবই বেশি সেবা করছে।

.

২০দিন পর শ্বাশুরী তার বৌমাকে নিজের মেয়ের মত ভালবাসতে লাগলো। তখন তিনি নিজেই বৌমার জন্য স্পেশাল মেনু বানিয়ে খাওয়ালেন।

.

বৌমাকে আর আগের মত কোন কাজের জন্য না বলে সেই কাজটা নিজেই সেরে নিতেন। বৌমার ঘুম ভাঙার অপেক্ষা না করে নিজেই চা বানিয়ে বৌমার কাছে গিয়ে বৌমার ঘুম ভাঙিয়ে তার সামনে চায়ের কাপটা এগিয়ে দিয়ে বললেনঃ- বৌমা চা খাও,দেখো আমি তোমার জন্য বানিয়েছি।

.

বৌমাঃ- কেন, মা আপনি আমাকে ডাকতে পারতেন তো।

.

শ্বাশুড়ীঃ- কি যে বলো বৌমা, তুমি সারাদিন ধরে এত খেটে আমার সেবা করছো আর আমি এই টুকু করতে পারবো না ??

দিনটা ছিল ২৭ তম।

.

এত দিনে শ্বাশুড়ী বৌমার সম্পর্ক টা মা ও মেয়ের সম্পর্কে পরিনত হয়ে গেছে। তখন মেয়েটি তার বাবার কাছে কাঁদতে কাঁদতে ছুটে এসে বললঃ- বাবা তুমি আমার শ্বাশুরী মাকে বাঁচাও। আর মাত্র তিন দিন বাকি। আমি চাই না যে আমার শ্বাশুরী আমাকে ছেড়ে চলে যাক। উনি যে ঠিক আমার মায়ের মত।

.

বাবাঃ- চোখের জল মুছে ফেল মা। আমি জানতাম একদিন তুই তোর ভুল ঠিকই বুঝবি, তাই আমি তোকে কোনো বিষ দিইনি ঐ ওষুধে তোর শ্বাশুরীর কোন ক্ষতি হবে না। বরং ঐ ওষুধ খেলে শরীরে পুষ্টি হবে। যা মা সুখের সংসার কর।

.

মেয়েটি হাসি মুখে বাবাকে সালাম করে বললোঃ 

"আই লাভ ইউ বাবা"









কোন মন্তব্য নেই: